Start of ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি Quiz
1. হ্যানসি ক্রনজে কেলেঙ্কারিতে প্রথম যে ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তিনি কে?
- হার্শেল গিবস
- সঞ্জয় চাওলা
- হ্যানসি ক্রনজে
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
2. হ্যানসি ক্রনজেকে কেলেঙ্কারির অভিযোগ আনা হয় কোন বছরে?
- 1999
- 1998
- 2000
- 2002
3. হ্যানসি ক্রনজের কেলেঙ্কারির সঙ্গে কোন দল জড়িত ছিল?
- ভারত
- পাকিস্তান
- ইংল্যান্ড
- দক্ষিণ আফ্রিকা
4. হ্যানসি ক্রনজের সঙ্গে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের বিষয়ে আলাপ করেছিলেন, এমন ব্যক্তি কে?
- হর্ষেল গিবস
- সঞ্জয় চাওলা
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
- নিকি বোজি
5. হ্যানসি ক্রনজে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য কত টাকা পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ ছিল?
- $50,000 to $60,000
- $20,000 to $25,000
- $10,000 to $15,000
- $5,000 to $8,000
6. একদিনের ম্যাচে ২০ রানের কম করতে হ্যানসি ক্রনজে যে প্রথম ব্যক্তি স্বীকার করেছিলেন, তিনি কে?
- সনজয় চাওলা
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
- হর্শেল গিবস
- নিকি বোঝে
7. হ্যানসি ক্রনজের কাছ থেকে হর্শেল গিবস কত টাকা নিয়েছিলেন?
- $15,000
- $30,000
- $5,000
- $25,000
8. কিং কমিশনের শুনানির সময় হ্যানসি ক্রনজের বিরুদ্ধে আর কে গ testimony দিয়েছিলেন?
- পিটার স্ট্রাইডম
- নিকি বোয়ে
- হেরশেল গিবস
- হেনরি উইলিয়ামস
9. আলি বাচার ম্যাচ ফিক্সিং সম্পর্কে কিং কমিশনে কি বলেছিলেন?
- তিনি কোন ম্যাচের কথা বলেননি।
- তিনি বলেছিলেন যে ১৯৯৯ সালের দুটি বিশ্বকাপ ম্যাচ স্থির ছিল।
- তিনি শুধু আম্পায়ারদের কথা উল্লেখ করেছিলেন।
- তিনি বলেননি যে জাবেদ আখতার অর্থপ্রাপ্ত ছিলেন।
10. জুলাই ২০০১ সালে কেলেঙ্কারির অভিযোগ থেকে মুক্তি পান কে?
- অরবিন্দ দে সিলভা
- হর্ষেল গিবস
- সঞ্জয় চাওলা
- মোহাম্মদ আজহারুদ্দিন
11. ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য আজহার উদ্দিনকে কী ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছিল?
- পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল
- কোনও শাস্তি দেওয়া হয়নি
- একজন কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল
- আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছিল
12. ভারতীয় ক্রিকেট থেকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন কে?
- হীরালাল গুহ
- রাজীব গাঁধ্যী
- সৌরভ গাঙ্গুলি
- অজয় জাদেজা
13. ভারতীয় ক্রিকেটে কোনও অফিসিয়াল পদে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন কে?
- শারদ পওয়ার
- অজয় জাদেজা
- সঞ্জয় চাওলা
- মনোজ প্রভাকার
14. সব অভিযোগ থেকে মূক্তি পান কে?
- নায়ন মংগিয়া
- অরবিন্দ দেব সিলভা
- মনোজ প্রভাকার
- সিএম পদ্মনাভন
15. ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে আজয় শর্মার ভাগ্য কী ছিল?
- তিনি পাণ্ডিত্য অর্জন করলেন
- তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ খারিজ করা হলো
- শাস্তি দেওয়া হলো আজয় শর্মাকে আজীবন
- আজয় শর্মা পুরস্কৃত হলেন
16. শারজাহর ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সঙ্গে কে যুক্ত ছিলেন?
- বিএস সিন্ধু
- রাহুল দ্রাবিড়
- সঞ্জয় চাওলা
- বিরাট কোহলি
17. ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িত খেলোয়াড়দের নাম উল্লেখ করেন কে?
- হর্ষেল গিবস
- সঞ্জয় চাওলা
- বুকমেকার এম কে গুপ্ত
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
18. বিপিএলে ম্যাচ ফিক্সিংয়ে স্বীকারোক্তি দেন কে?
- মোহাম্মদ আশরাফুল
- সাকিব আল হাসান
- তামিম ইকবাল
- বাংলাদেশের মুশফিকুর রহিম
19. স্পট ফিক্সিংয়ের জন্য যাবজ্জীবন নিষিদ্ধ হন কে?
- মোহাম্মদ আজহারুদ্দিন
- সঞ্জয় চাওলা
- হাসি ক্রনজি
- শ্রীসন্ত
20. আইসিসি দ্বারা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের তদন্তের শিকার হন কে?
- মোহাম্মদ আজহারুদ্দিন
- হর্শেল গিবস
- হানসি ক্রোনিয়ে
- সঞ্জয় চাওলা
21. ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য আইসিসির নজরে ছিলেন কে?
- স্বাতী গোস্বামী
- মোহাম্মদ আজহারুদ্দিন
- হানসি ক্রনজে
- গৌতম গম্ভীর
22. ম্যাচ ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে প্লেয়ার এক্স হিসেবে কার নাম এসেছে?
- শেহজাদ খান
- রাজ কুন্দ্রা
- ক্রিস cairns
- হর্ষেল গিবস
23. সংঘাতের তদন্তে জড়িত আম্পায়াররা কার কারা ছিলেন?
- নাদিম ঘৌরি
- গামিনী ডিসানায়েকে
- সাগারা গাল্লাগে
- অনীস সিদ্দিকী
24. স্পট ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত হয়ে কে গ্রেফতার হন?
- মাঞ্জি পাণ্ডে
- এস. শ্রীসন্থ
- যুবরাজ সিং
- ভিভ রিচার্ডস
25. বিসিসিআই দ্বারা গ্রেফতার এবং পরবর্তীতে স্থগিত হন কে?
- রাজ কুন্দ্রা
- মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন
- সঞ্জয় chawla
- গুরুনাথ মেয়াপ্পন
26. চেন্নাই সুপার কিংসের সিইও কে গ্রেফতার হন?
- মুথইয়া মুরলীধরন
- গুরুনাথ মেইয়াপ্পন
- সিএসকে সচিব
- ভিভিএস লক্ষ্মণ
27. বিসিসিআই প্রধান শ্রীনিবাসনের জামাতা এবং সিএসকে ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক কে?
- বিশাল বাহাদুর
- সঞ্জয় মানজরেকার
- গুরুনাথ মেয়াপ্পন
- নিখিল চোপড়া
28. আইপিএলে ম্যাচ ফিক্সিং তদন্তে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা নিয়মিত হন কে?
- বিচারপতি কুমার কমিটি
- বিচারপতি মুদগল কমিটি
- বিচারপতি রাধাকৃষ্ণণ কমিটি
- বিচারপতি আইয়ূব কমিটি
29. বিসিসিআই প্রধান শ্রীনিবাসনকে পদত্যাগ করতে আদেশ করা হয়েছিল, कौन ছিলেন তিনি?
- শ্রীনিবাসন
- সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
- ভিরেন্দ্র শেহওয়াগ
- রাহুল দ্রাবিড়
30. দুর্নীতির উপর মরীচি মুকল মুদগাল রিপোর্টে কতজন খেলোয়াড়ের নাম আছে?
- ৮ জন খেলোয়াড়
- ১২ জন খেলোয়াড়
- ১০ জন খেলোয়াড়
- ১৫ জন খেলোয়াড়
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
আপনারা সবাই ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এই কুইজের মাধ্যমে আপনাদের ক্রিকেটের অন্ধকার দিক সম্পর্কে আরও গভীর ধারণা হয়েছে। ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কেবল খেলার মানকেই অনিশ্চিত করে না, এটি এর পন্থা, খেলোয়াড়দের ধারণা এবং সমর্থকদের বিশ্বাসও নষ্ট করে দেয়।
দীর্ঘ ইতিহাসে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন কেলেঙ্কারির ওপর বিশ্লেষণ এবং গবেষণার সুযোগ মিলেছে। আশা করি, আপনি কিছু নতুন তথ্য পেয়েছেন যা ক্রিকেটের প্রতি আপনার আগ্রহকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। আপনি হয়তো শুনেছেন বিভিন্ন খেলোয়াড়ের নাম এবং কেলেঙ্কারির পেছনের গল্পগুলিও জানার সুযোগ পেয়েছেন।
এখন আমাদের পরবর্তী সেকশনে চোখ রাখুন। সেখানে ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে আরও গভীরভাবে জানার আগ্রহী হলে, সেটা আপনার জ্ঞানের ভাণ্ডারে নতুন মাত্রা যোগ করবে। আপনার ক্রিকেটের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে আমরা আপনাকে সেই সেকশনটি পড়তে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সংজ্ঞা
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি হলো একটি অবৈধ কার্যকলাপ, যেখানে ম্যাচের ফলাফল বা পারফরমেন্স পূর্বনির্ধারিত হয়। এটি সাধারণত অর্থের বিনিময়ে করা হয়। খেলোয়াড়, আম্পায়ার, এবং কর্মকর্তারা উভয়েই এতে জড়িত হতে পারে। ফিক্সিংয়ের ফলে খেলার স্বচ্ছতা নষ্ট হয় এবং দর্শকদের বিশ্বাস ভেঙে যায়। উদাহরণস্বরূপ, ২০০০ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে।
ক্রিকেট ফিক্সিংয়ের ইতিহাস
ক্রিকেটে ফিক্সিংয়ের ঘটনা প্রাচীন হলেও, ১৯৯০-এর দশক থেকে এটি বেশি প্রচার পায়। ২০০০ সালে পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিরুদ্ধে প্রথম নাড়া যুগিয়েছিল। তারপর থেকে বিভিন্ন টুর্নামেন্টে ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে আইপিএলে ফিক্সিংয়ের কারণে ২০১৩ সালে বেশ কিছু খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করা হয়। ফিক্সিংয়ের ঘটনা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নীতি ও কর্পোরেট বিশ্বে ব্যাপক প্রভাব ফেলে।
ফিক্সিং কেলেঙ্কারির প্রভাব
ফিক্সিং কেলেঙ্কারির ফলে ক্রিকেটের সঠিকতা এবং খেলার মানহানি ঘটে। এটি খেলোয়াড়দের প্রিমিয়ার লিগ এবং আন্তর্জাতিক ম্যাচের প্রতি দর্শকদের আস্থাহীন করে তোলে। সংস্থা এবং স্পনসরদের জন্যও ব্যবসায়িক ক্ষতি হতে পারে। ২০১৩ সালে আইপিএলে ফিক্সিংয়ের ঘটনায় প্রতিযোগিতার সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছিল এবং অনেক খেলোয়াড়কে জেল-জরিমানার শিকার হতে হয়েছে।
পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা
ফিক্সিং কেলেঙ্কারি প্রতিরোধের জন্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বোর্ড (আইসিসি) কঠোর ব্যবস্থাগ্রহণ করেছে। তারা বিভিন্ন সচেতনতা কর্মসূচি চালু করেছে। এছাড়া, খেলোয়াড়দের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ফিক্সিংয়ের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে আইসিসি খেলার স্বচ্ছতা ফিরে আনতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।
বাংলাদেশে ক্রিকেট ফিক্সিংয়ের ঘটনা
বাংলাদেশে ক্রিকেট ফিক্সিংয়ের ঘটনা ঘটে বসে ২০১৩ সালের বিপিএলের সময়। অনেক খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, এবং এতে ক্রিকেট বোর্ডের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। দেশীয় লীগে ফিক্সিং ঠেকাতে বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ড কঠোর নীতি নিয়েছে। খেলোয়াড়দের সততা বজায় রাখতে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কী?
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি হলো ম্যাচ ফল বা খেলোয়াড়ের পারফরম্যান্স প্রভাবিত করার জন্য কোনো বেআইনি সুবিধা গ্রহণ করা। এটি সাধারণত বাজির সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০১০ সালে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠে, যেটির ফলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) তদন্ত শুরু করে।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কিভাবে সংঘটিত হয়?
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি সাধারণত খেলোয়াড়দের সাথে রিজার্ভ এবং দালালদের যোগাযোগের মাধ্যমে ঘটে। খেলোয়াড়রা ম্যাচের ফলাফল পূর্বনির্ধারণের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন গ্রহণ করে। এটি কখনও কখনও ম্যাচ চলাকালীন একটি বিশেষ পরিস্থিতির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, যেমন টসের ফল বা ইনিংসে মোট রান। ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময়ও ফিক্সিং কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছিল।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কোথায় ঘটে?
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি সাধারণত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও ডোমেস্টিক টুর্নামেন্টের সময় ঘটে। এই কেলেঙ্কারির ঘটনা বেশি ঘটে এমন দেশগুলো হলো পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ, এবং শ্রীলঙ্কা। ২০১৩ সালের ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ক্ষেত্রে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি কখন ঘটেছে?
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারি বিভিন্ন সময়ে ঘটেছে, তবে কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনা হচ্ছে ২০০০ সালে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের পর অভিযোগ, ২০১০ সালের ইংল্যান্ড সফরে পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে অভিযোগ এবং ২০১৩ সালের আইপিএল ফিক্সিং কেলেঙ্কারি। ২০১০ সালের ঘটনা আইসিসির দ্বারা তদন্তের প্রক্রিয়া শুরু করে যা খেলায় integrity হুমকির উদাহরণ সৃষ্টি করে।
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সাথে কারা জড়িত?
ক্রিকেটে ফিক্সিং কেলেঙ্কারির সাথে খেলোয়াড়, ম্যাচ রেফারি, ম্যাচ অফিশিয়াল এবং দালালদের মতো বিভিন্ন ব্যক্তি জড়িত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, ২০১০ সালে সেলিব্রেটি দালাল মনসুর ইকবাল পাকিস্তানি খেলোয়াড়দের সাথে সম্পর্কিত ছিলেন। ইনভেস্টিগেশন এই ধরনের জড়িতদের মুখোমুখি করেছে এবং মানবিক ভুল বোঝাবুঝি তুলে ধরেছে।