Start of ক্রিকেটের আইন এবং নিয়মাবলী Quiz
1. ক্রিকেটের প্রথম আইনের খসড়া কখন তৈরি হয়েছিল?
- 1600
- 1900
- 1801
- 1744
2. ক্রিকেটের আইন কে রচনা করে?
- মেরিলোবোন ক্রিকেট ক্লাব (এমসিসি)
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)
- ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)
- বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)
3. ক্রিকেট দলে মোট কতজন খেলোয়াড় থাকে?
- বারো
- এগারো
- দশ
- আট
4. আম্পায়ারের কি দায়িত্ব থাকে ক্রিকেটে?
- আইন প্রয়োগ করা, সব প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সিদ্ধান্তগুলো স্কোরারদের জানানো।
- খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং ম্যাচের বিচার করা।
- দর্শকদের সাথে যোগাযোগ রাখা এবং পরিবেশন করা।
- খেলা পরিচালনা করা এবং রেকর্ড করা।
5. একটি ক্রিকেট ম্যাচে কতজন স্কোরার থাকে?
- চার
- তিন
- দুই
- এক
6. একটি ক্রিকেট বলের পরিধি কত?
- 18 সেমি
- 20 সেমি
- 22.4 সেমি
- 25 সেমি
7. ক্রিকেট বলের ওজন কত?
- 200 গ্রাম
- 130 গ্রাম
- 180 গ্রাম
- 155.9 গ্রাম
8. একটি ওভারে কতটি বল থাকে?
- পাঁচ
- চার
- সাত
- ছয়
9. বল যদি বাউন্ডারির মধ্যে বা পাসে মারা হয়, তাহলে কি ঘটে?
- চার রান স্কোর হয়, বা ছয় রান যদি বলটি বাউন্ডারির আগেই মাটিতে না পড়ে।
- দুই রান স্কোর হয়, বা তিন রান।
- পাঁচ রান স্কোর হয়, বা এক রান।
- কোন রান স্কোর হয় না।
10. একটি বল মৃত হওয়ার সময় কি হয়?
- যখন বলের গতি কমে যায়।
- যখন ফিল্ডাররা বলটি ধরে নেয়।
- যখন সব কার্যকলাপ শেষ হয়।
- যখন ব্যাটসম্যান আউট হয়।
11. ভুল স্থানে বল করলে কি ঘটে?
- বলটি খেলা বন্ধ হয়ে যায়।
- বলটি রান আউট মনে করা হয়।
- বলটি ড্রপ বলে গণ্য হয়।
- বলটি নো-বল হিসাবে ডাক দেওয়া হয়।
12. যদি একটি বল একাধিকবার বাউন্স অথবা মাটিতে গড়ায়?
- এটি রান আউট বলে।
- এটি নো-বল বলা হয়।
- এটি উইকেট পতন বলে।
- এটি চার রান ঘোষণা করা হয়।
13. ফিল্ডার যদি অবৈধ স্থানে দাঁড়িয়ে থাকে, তাহলে কি ঘটে?
- বলটি ঠিকভাবে হবে।
- খেলা বন্ধ হয়ে যাবে।
- বলটি নো-বল বলে গণ্য হবে।
- ব্যাটসম্যান আউট হবে।
14. একজন ব্যাটসম্যান যদি একটি বলকে সাধারণ শটে আঘাত না করতে পারে, তাহলে কি ঘটে?
- বলটি `নো-বল` বলা হয়।
- বলটি `বাউন্ডারি` বলা হয়।
- বলটি `ছক্কা` বলা হয়।
- বলটি `ওয়াইড` বলা হয়।
15. যদি স্ট্রাইকারকে আঘাত করে কিন্তু ব্যাটের সাথে নয়, তাহলে কি ঘটে?
- শাস্তি হিসেবে ৫ রান দেবে
- স্ট্রাইক নিয়ে আউট হবে
- আউট হবে না
- ঘোষণা হবে ব্যাটিং পরিবর্তন
16. কি কারণে একজন বোলার দুইটি ধারাবাহিক ওভার করতে পারে না?
- হতেই পারে।
- হ্যাঁ।
- না।
- সবসময়।
17. T-20 ক্রিকেটে একজন বোলার কতটি বাউন্সার করতে পারে?
- চার
- তিন
- এক
- দুই
18. T-20 ক্রিকেটে কোমরের উচ্চতার ওপর বল দিলে কি ঘটে?
- বলটি নো-বলে পরিণত হয়
- বলটি আছড়ে পড়ে
- বলটি ব্যাটারের হাতে লাগে
- বলটি ক্রিজের মধ্যে পড়ে
19. T-20 ইনিংসে কতটি পানীয় বিরতি নেওয়া যায়?
- শূন্য
- তিন
- দুটি
- এক
20. T-20 ম্যাচের এক ইনিংসের সময়কাল কত?
- 75 মিনিট
- 120 মিনিট
- 60 মিনিট
- 90 মিনিট
21. T-20 ম্যাচে কতটি পাওয়ারপ্লে ওভার থাকে?
- সাত
- চার
- ছয়
- পাঁচ
22. T-20 ক্রিকেটের জন্য একটি বোলারের সর্বাধিক কতগুলি ওভার আছে?
- ছয়
- পাঁচ
- চার
- তিন
23. যখন একটি T-20 ম্যাচের ফল আছে একটি টাই হয়, তখন কি হয়?
- ম্যাচ পুনরায় খেলা হয়
- দুই দলের জন্য পেন্যাল্টি দেওয়া হয়
- বোল-আউট করা হয়
- অতিরিক্ত ৫ ওভার খেলতে হয়
24. T-20 ক্রিকেটে একটি বিমার বল করলে ব্যাটসম্যান কি পায়?
- তিন রান
- নো বল
- ফ্রি হিট
- দুই রান
25. T-20 ক্রিকেটে ফ্রি-হিটের কি উদ্দেশ্য?
- বলের গতি কমানোর একটি কৌশল।
- ব্যাটসম্যানকে স্কোর করার চেষ্টা করতে সুবিধা দেওয়া।
- পিচের গতি বাড়ানোর জন্য একটি নিয়ম।
- ব্যাটসম্যানকে পরবর্তী ডেলিভারিতে আউট করা যাবে না।
26. খেলোয়াড় এবং সহযোগী কর্মীদের জন্য আচরণের কোড কখন কার্যকর হয়েছে?
- 15 জুলাই ২০২২
- 1 জানুয়ারি ২০২১
- 1 জুন ২০২৪
- 16 জুন ২০২৩
27. খেলোয়াড় এবং সহযোগী কর্মীদের জন্য অ্যান্টি-ডোপিং কোড কবে কার্যকর হয়েছে?
- ১ মার্চ ২০২০
- ১৬ জুন ২০২৩
- ১ জানুয়ারী ২০২১
- ৩০ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
28. অংশগ্রহনকারীদের জন্য অ্যান্টি-ফেলানো কোড কবে কার্যকর হয়েছে?
- ১৬ জুন ২০২৩
- ১ জুন ২০২৪
- 1 জানুয়ারি ২০২১
- ১ ডিসেম্বর ২০২২
29. অবৈধ বোলিং অ্যাকশন বিধিমালা গুলোর উদ্দেশ্য কি?
- খেলার সময়কাল নির্ধারণ করা।
- ক্রিকেটের স্মৃতি রক্ষার্থে কাজ করা।
- বিরতি এবং বিশ্রাম প্রদান করা।
- অবৈধ বোলিং অ্যাকশনকে নিয়ন্ত্রণ ও শাস্তি দেওয়া।
30. অ্যান্টি-ডিস্ক্রিমিনেশন কোডের উদ্দেশ্য কি?
- ক্রিকেটের খেলায় নিয়ম স্থাপন
- ক্রিকেটের জন্য নতুন টুর্নামেন্ট তৈরি
- ক্রিকেটে বৈষম্য প্রতিরোধ করা
- ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ দেওয়া
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
আজকের কুইজটি সম্পন্ন করার জন্য ধন্যবাদ! ‘ক্রিকেটের আইন এবং নিয়মাবলী’ বিষয়ক এই কুইজে অংশগ্রহণ করে আপনি অনেক কিছু শিখে নিয়েছেন। ক্রিকেটের নিয়মাবলী সম্পর্কে আপনার জ্ঞান আরও গভীর হয়েছে। বিভিন্ন আইন ও নিয়মের nuances বোঝার মাধ্যমে খেলোয়াড় এবং দর্শক উভয়ের জন্যই খেলা আরও এক্সাইটিং হয়ে ওঠে।
এই কুইজের মাধ্যমে আপনি শিখেছেন কিভাবে ক্রিকেটের আইন প্রয়োগ করা হয় এবং একটি ম্যাচ চলাকালীন কি কি নিয়ম মানা জরুরি। নানা পরিস্থিতিতে আইনগুলো কিভাবে কার্যকর হয় তা জানা থাকলে বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়। এছাড়া, এই কুইজের মাধ্যমে আপনার ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা আরও স্ফুর্তি পেয়েছে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
এখন আমরা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের পরবর্তী অংশে যেতে, যেখানে ‘ক্রিকেটের আইন এবং নিয়মাবলী’ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে। এই তথ্য পড়লে আপনি আপনার ক্রিকেটের জ্ঞান আরও বৃদ্ধি করতে পারবেন। খেলাধুলার সেন্সের সঙ্গে সঙ্গে আইন বোঝাও খুব গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি মিস করবেন না!
ক্রিকেটের আইন এবং নিয়মাবলী
ক্রিকেটের সার্বজনীন আইন
ক্রিকেটের সার্বজনীন আইন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) দ্বারা নির্ধারিত হয়। এই আইনগুলো খেলার প্রযুক্তি, খেলোয়াড়দের আচরণ এবং খেলার নিয়মাবলীকে নিয়ন্ত্রণ করে। অলিম্পিক ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, এবং সীমিত ওভারের ক্রিকেটের ক্ষেত্রেও এই আইনগুলো প্রযোজ্য। কোন ধরনের খেলায় কী আচরণ আশা করা হয়, কিভাবে খেলা পরিচালনা হয় এবং কি পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়; এসব নিয়ম ক্রীড়া জাতীয় সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ক্রিকেটের মূল খেলানোর নিয়মাবলী
ক্রিকেটে মূল খেলানোর নিয়মাবলী নানা দিক নিয়ে গঠিত। খেলার শুরুতে টসের মাধ্যমে বোলিং বা ব্যাটিং নির্বাচন করা হয়। একজন ইনিংসে ১১জন খেলোয়াড় থাকে। ব্যাটসম্যানরা রান সংগ্রহ করে এবং বল-ফেলে দেয়ার সময় উইকেটে আউট হওয়ার চেষ্টা করে। প্রতিটি দলের ইনিংসের সংখ্যা নির্ভর করে ম্যাচের ধরণের উপর, যেমন টেস্ট বা ওয়ানডে। এ নিয়মাবলী ক্রিকেট খেলার কাঠামোকে সংগঠিত করে এবং প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ সৃষ্টি করে।
ক্রিকেটের ভিন্ন ধরন অনুযায়ী নিয়মাবলী
ক্রিকেটের বিভিন্ন ধরনের খেলায় নিয়মাবলী কিছুটা ভিন্ন। উদাহরণস্বরূপ, টেস্ট ম্যাচে দুই ইনিংস থাকে, যেখানে ডে-নাইট ম্যাচে খেলার শর্তাবলী ভিন্ন। ওয়ানডেতে প্রতি ইনিংসে ৫০ ওভার থাকে, কিন্তু টি-২০ খেলায় ২০ ওভার। এসব নিয়ম পরিবর্তনশীলতা এবং খেলার গতিশীলতা তৈরি করে, যা প্রতিটি ফর্ম্যাটের বিশেষত্বকে তুলে ধরে।
ক্রিকেটের প্রযুক্তিগত নিয়মাবলী
ক্রিকেটে প্রযুক্তিগত নিয়মাবলী নিশ্চিত করে খেলার যন্ত্রপাতি এবং পরিস্থিতির সঠিক ব্যবহার। উদাহরণস্বরূপ, বলের আকার ও ওজন নির্ধারণ করে এবং ব্যাটের নিয়মকানুন প্রযোজ্য করে। এছাড়া আম্পায়ার এবং ম্যাচ রেফারির সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য টেকনোলজি যেমন ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তিগুলো খেলার স্বচ্ছতা এবং সঠিকতার জন্য অপরিহার্য।
ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের আচরণবিধি
ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের আচরণবিধি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়দের সম্মানজনক ও সৎ আচরণের প্রতি জোর দেওয়া হয়। নিয়মবিধির মধ্যে অশালীন ভাষা, আপত্তিজনক আচরণ বা আইন ভঙ্গের জন্য শাস্তি উল্লেখ রয়েছে। এই আচরণবিধি খেলা এবং খেলোয়াড়দের মর্যাদা রক্ষায় নার্ভ প্রয়োজনীয়। তাই, খেলোয়াড়দের আচরণের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়।
ক্রিকেটের আইন কী?
ক্রিকেটের আইন হলো খেলার প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণকারী প্রতীকী বিধি। এই বিধিগুলি ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড (BCCI) এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। এটি অন্তর্ভুক্ত করে বল, ব্যাট, খেলোয়াড়ের আচরণ ও খেলার সময়সূচী সম্পর্কিত নির্দিষ্ট নিয়মাবলী।
ক্রিকেটের নিয়মাবলী কিভাবে কাজ করে?
ক্রিকেটের নিয়মাবলী খেলা পরিচালনার জন্য গাইডলাইন হিসেবে কাজ করে। প্রতিটি ম্যাচের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করা হয়। নিয়মাবলী উদাহরণস্বরূপ, অফ-স্পিন, সঠিক বোলিং পদ্ধতি, এবং ব্যাটিং আইডেন্টিটি নির্ধারণ করে। এই নিয়মগুলি নিশ্চিত করে যে খেলার প্রতিটি অংশ সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়।
ক্রিকেটের আইন ও নিয়মাবলী কোথায় প্রয়োগ হয়?
ক্রিকেটের আইন ও নিয়মাবলী বিশ্বব্যাপী সকল ক্রিকেট ম্যাচে প্রয়োগ করা হয়। স্টেডিয়াম থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট, সব জায়গায় এই নিয়মাবলী অনুসরণ করা হয়। এটি নিশ্চিত করে যে প্রতিটি খেলোয়াড় ও দল একযোগে খেলে এবং খেলার সঠিকতা বজায় থাকে।
ক্রিকেটের আইনগুলো কখন পরিবর্তন হয়?
ক্রিকেটের আইনগুলো সাধারণত বছরের শুরুতে বা পরবর্তী মৌসুমের আগে পরিবর্তন হয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) মাঝে মাঝে আইনসমূহ পরিমার্জন করে নতুন নিয়ম যোগ বা পুরানো নিয়ম বাদ দিয়ে। এটি খেলার উন্নতি ও নতুন প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত।
ক্রিকেটের আইন ও নিয়মাবলী অনুসরণকারী কে?
ক্রিকেটের আইন ও নিয়মাবলী অনুসরণ করে সকল খেলোয়াড়, আম্পায়ার ও কোচ। খেলোয়াড়দের খেলার সময় এই নিয়মগুলি মানতে হয়। আম্পায়ার নিয়মাবলী পরিচালনা করেন এবং কোচ দলের কৌশল তৈরি করতে নিয়মাবলী অনুযায়ী কাজ করেন।