Start of আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা Quiz
1. 1970 সালে দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ কী ছিল?
- বর্ণবাদ নীতিমালা
- ম্যাচ পাতানো
- খেলা চুরি
- খেলোয়াড়দের দুর্নীতি
2. 1970 সালে দক্ষিণ আফ্রিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করার জন্য কোন সংস্থা দায়ী ছিল?
- আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (IOC)
- দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ড
- বিশ্ব ফুটবল ফেডারেশন (FIFA)
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্মেলন (ICC)
3. দক্ষিণ আফ্রিকার নিষেধাজ্ঞার আগে তার শেষ টেস্ট ম্যাচের ফলাফল কী ছিল?
- দক্ষিণ আফ্রিকা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ড্র হয়েছে
- দক্ষিণ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জিতেছে
- দক্ষিণ আফ্রিকা ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হারেছে
- দক্ষিণ আফ্রিকা ভারতের বিরুদ্ধে হারছে
4. 1970 সালে ইংল্যান্ড ও রেস্ট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড সিরিজ আয়োজনের কারণ কী ছিল?
- ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দলের সাফল্য
- নতুন নিয়ম প্রয়োগের চেষ্টা
- জরুরি অর্থায়নের প্রয়োজন
- ইংল্যান্ডের ক্রিকেট স্পট নিয়ে উদ্বেগ
5. ইংল্যান্ড ও রেস্ট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড সিরিজের ফলাফল কী হয়েছিল?
- ইংল্যান্ড ৩-২ ব্যবধানে জিতেছিল।
- সিরিজটি পরবর্তী সময়ে টেস্ট ম্যাচের মর্যাদা হারায়।
- সিরিজটি ৫-০ ব্যবধানে ড্র হয়েছিল।
- রেস্ট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড সিরিজটি ইংল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল।
6. দক্ষিণ আফ্রিকার নিষেধাজ্ঞার কারণে কাদের টেস্ট ক্যারিয়ার বাধাগ্রস্ত হয়েছিল?
- সিভান লিস মিশেল এবং অ্যাডাম গিলক্রিস্ট
- ব্যারি রিচার্ডস এবং গ্রাহাম পোলক
- কুমার সাঙ্গাকারা এবং মাহেলা জয়মূলা
- বিরাট কোহলি এবং রোহিত শর্মা
7. দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ডের নিষেধাজ্ঞার প্রতি প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- আইসিসির পক্ষ থেকে শাস্তি দেওয়া
- সমস্ত খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করা
- বোর্ডের অর্থায়ন শুরু করা
- জাতীয় দলকে ভেঙে দেওয়া
8. বিদ্রোহী ট্যুরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করা খেলোয়াড়দের প্রতি আইসিসির প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
- খেলোয়াড়দের নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত
- খেলোয়াড়দের ব্ল্যাকলিস্ট করার সিদ্ধান্ত
- খেলোয়াড়দের প্রশংসা করার সিদ্ধান্ত
- খেলোয়াড়দের পুরস্কৃত করার সিদ্ধান্ত
9. বিদ্রোহী ট্যুরে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের প্রস্তাবে কেন কিছু খেলোয়াড় সম্মত হয়েছিল?
- খেলাধুলার প্রতি অনুরাগ প্রকাশের জন্য
- স্বাস্থ্যগত দৃষ্টিকোণ থেকে পরীক্ষা করার জন্য
- অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা গ্রহণের জন্য
- স্থানীয় দর্শকদের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য
10. দক্ষিণ আফ্রিকাকে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পুনঃপ্রবেশ করানো কবে হয়েছিল?
- 1985
- 1988
- 1990
- 1991
11. দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের বর্ণবৈষম্য দূরকরণের জন্য 1976 সালে গঠিত সংস্থার নাম কী ছিল?
- জাতীয় ক্রিকেট বোর্ড
- দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট সংস্থা
- ক্রিকেট আলায়ন
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা
12. দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্য দূরীকরণের চেষ্টা সত্ত্বেও আইসিসি কেন নিষেধাজ্ঞা বজায় রেখেছিল?
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নতুন নিয়ম
- দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারী নীতিমালা
- দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট উন্নয়ন
- দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট সংস্কার
13. 2019 সালে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞার ফলাফল কী ছিল?
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটকে বিচ্ছিন্ন করার ফয়সালা হয়।
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট পুনঃস্থাপন করা হয়েছিল বোর্ড পুনঃস্থাপনের পর।
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট সম্মানজনক টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের অধিকার হারাল।
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের খেলোয়াড়েরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হল।
14. 2019 সালে কেন জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল?
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ম্যাচের ফলাফল খারাপ হওয়ার জন্য।
- জিম্বাবুয়ের খেলোয়াড়দের অবৈধ কার্যক্রমের কারণে।
- জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের বোর্ডের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ।
- জিম্বাবুয়ের প্রশাসনিক সমস্যার জন্য।
15. নভেম্বর ২০২৩ এ শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞার কারণ কী ছিল?
- সরকারী হস্তক্ষেপ এবং ICC বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন।
- খেলোয়াড়দের পারফরমেন্সের কারণে।
- খেলার পরিস্থিতি অস্বাভাবিক।
- অর্থনৈতিক সংকটের কারণে।
16. নভেম্বর ২১, ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে আইসিসির সিদ্ধান্ত কী ছিল?
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে আইসিসি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রতিযোগিতা করতে নিষেধ করা হয়েছে
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে নিষিদ্ধ করা হয়নি
17. শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের ক্রীড়ামন্ত্রীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা কীভাবে গঠিত হয়েছিল?
- ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মামলা তৈরি হয়েছিল।
- ৩১ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মামলা তৈরি হয়েছিল।
- ৭ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মামলা তৈরি হয়েছিল।
- ১৫ নবেম্বর ২০২৩ তারিখে মামলা তৈরি হয়েছিল।
18. নভেম্বর ৭, ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কার ক্রীড়ামন্ত্রী কারা ছিলেন?
- কুমার সাঙ্গাকারা
- মাহেন্দ্র সিং ধোনি
- সাকিব আল হাসান
- রোশান রানাসিংহে
19. শ্রীলঙ্কার ক্রীড়ামন্ত্রী রোশান রনসিংহের বরখাস্তের কারণ কী ছিল?
- দলের অবাধ্যতা
- আচরণগত সমস্যার সৃষ্টি
- দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা
- সরকারের বিরোধিতা
20. শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা কবে উঠানো হয়েছিল?
- ৭ নভেম্বর, ২০২৩
- 28 জানুয়ারি, ২০২৪
- ১৫ নভেম্বর, ২০২৩
- ২১ নভেম্বর, ২০২৩
21. মার্চ ২০২৪ সালে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ত্রিদেশীয় টি২০ সিরিজ থেকে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া কেন সরে দাঁড়িয়েছিল?
- প্রায়োগিক ওয়ানডে খেলা
- স্থানীয় আবহাওয়ার অবস্থা
- অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দলের চোট
- আফগানিস্তানে নিরাপত্তার অভাব
22. মার্চ ২০২৩ এ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের ক্ষেত্রে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সিদ্ধান্ত কী ছিল?
- আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে
- আফগানিস্তানে সিরিজ খেলার জন্য পাঠানো হচ্ছে
- ফিরতি সিরিজের জন্য প্রস্তুতি চলছে
- আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সিরিজ বাতিল করা হয়েছে
23. আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রতি আইসিসির নিষ্ক্রিয়তার ফলাফল কী ছিল?
- আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের উন্নয়ন প্রকল্প স্থগিত
- আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের আইসিসির সমর্থন হারানো
- আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেওয়া
- আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের বাজেট বৃদ্ধি
24. নভেম্বরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটকে নিষিদ্ধ করার কারণ কী ছিল?
- অর্থনৈতিক সংকটের কারণে
- স্টেডিয়ামে গণসংযোগের অভাব
- খেলোয়াড়দের দুর্বল পারফরমেন্স
- সরকারী হস্তক্ষেপ এবং আইসিসির বাধ্যবাধকতার লঙ্ঘন
25. শ্রীলঙ্কার ক্রীড়ামন্ত্রীর শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডকে বরখাস্ত করার ফলাফল কী ছিল?
- আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বন্ধ
- খেলাধুলায় নিষেধজ্ঞা
- সীমাহীন দায়িত্ব
- বোর্ডের পুরো বরখাস্ত
26. ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ পুরুষ বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে শ্রীলঙ্কাকে বঞ্চিত করার পরিণতি কী হয়েছিল?
- সরকারী অনুমতি বাতিল করার সিদ্ধান্ত।
- আইসিসি শ্রীলঙ্কাকে অর্থায়ন নিয়ন্ত্রণ করবে।
- শ্রীলঙ্কা বিশ্বের অন্যান্য টুর্নামেন্টে অংশ নেবে।
- আইসিসি শ্রীলঙ্কাকে নিষিদ্ধ করেছে।
27. রোশান রনসিংহের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা কে দায়ের করেছিলেন?
- শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট
- ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড
- পাকিস্তান ক্রিকেট
- অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট
28. শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট কবে রোশান রনসিংহকে ক্রীড়ামন্ত্রী হিসাবে বরখাস্ত করেছিলেন?
- অক্টোবর ১৫, ২০২৩
- জানুয়ারি ১০, ২০২৩
- নভেম্বর ২৭, ২০২৩
- ডিসেম্বর ৫, ২০২৩
29. অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৩ এ শ্রীলঙ্কার দুর্বল পেশাদারি ফলাফলের কারণ কী ছিল?
- ব্যাটিং ইনজুরি সমস্যা
- দুর্বল টিম কম্বিনেশন
- কোচের অযোগ্যতা
- হতাশাজনক বিশ্বকাপ অভিযান
30. নভেম্বর ২১, ২০২৩ সালে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডের নিষেধাজ্ঞার ফলাফল কী ছিল?
- ক্রিকেটের অভাব ও খেলোয়াড়দের অসন্তোষ।
- অর্থনৈতিক দুরবস্থা ও শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক অস্থিরতা।
- সরকারের হস্তক্ষেপ ও আইসিসি বাধ্যবাধকতার লঙ্ঘন।
- আন্তর্জাতিক খেলার প্রতি আগ্রহের অভাব।
কুইজ সম্পন্ন হলো!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আমাদের কুইজটি সম্পন্ন হওয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ। আশাকরি আপনি এই কুইজ থেকে অনেক কিছু শিখেছেন। ক্রিকেটের ইতিহাসে নিষেধাজ্ঞাগুলি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, যা খেলোয়াড় ও দলের জন্য ভবিষ্যত নির্ধারণ করে। আপনি নিশ্চয়ই বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণ এবং তার পরিণতি সম্পর্কে বিশদ ধারণা লাভ করেছেন।
এই কুইজের মাধ্যমে খেলাধুলার নিয়ম ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারেন। জানেন কি, নিষেধাজ্ঞা শুধুমাত্র খেলোয়াড়দের নিয়ে নয়, পুরো খেলার মান নিয়ন্ত্রণের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ? এই সকল তথ্য আপনাকে ক্রিকেটের পটভূমিতে একটি নতুন দৃষ্টিকোণ দিতে পারে।
এখন, চাইলে আমাদের পরবর্তী বিভাগে যেতে পারেন। সেখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে, যা আপনার জ্ঞানকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। আসুন, আরো গভীর ভাবে এই বিষয়টি অন্বেষণ করি এবং ক্রিকেটের এই দারুণ জগতে আরও বেশি অভিজ্ঞতা অর্জন করি!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞার সংজ্ঞা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে খেলোয়াড় বা কোনো দেশকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ক্রিকেট খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়। এটা সাধারণত আইসিসির (International Cricket Council) দ্বারা পরিচালিত হয়। নিষেধাজ্ঞার উদ্দেশ্য হলো ক্রিকেটেরIntegrity বজায় রাখা এবং দুর্নীতি, অপ্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গে সম্পর্ক অথবা অন্যান্য অশোভন কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করা। কর্তৃপক্ষ এই পদক্ষেপ নেয় যখন তারা বিশ্বাস করে যে কোন খেলোয়াড় বা দেশের আচরণ ক্রিকেটের নিয়মাবলী লঙ্ঘন করেছে।
আইসিসির সাধারণ নিষেধাজ্ঞার কারণসমূহ
আইসিসি বিভিন্ন কারণে খেলোয়াড় বা দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। মূল কারণগুলো অন্তর্ভুক্ত করে দুর্নীতি, ডোপিং, বলের গঠন পরিবর্তন, ম্যাচ ফিক্সিং এবং অন্যান্য অসামঞ্জস্যপূর্ণ আচরণ। এর মাধ্যমে আইসিসি গেমের মান ও সুনাম রক্ষা করতে চায়। উদাহরণস্বরূপ, ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ক্ষেত্রে অভিযুক্ত খেলোয়াড়দের ওপর কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়, যাতে তারা ভবিষ্যতে এই ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকে।
বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার প্রকারভেদ
নিষেধাজ্ঞাগুলো বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা, সাময়িক নিষেধাজ্ঞা এবং কন্ডিশনাল নিষেধাজ্ঞা প্রধানত ব্যবহৃত হয়। স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা সাধারণত গুরুতর অপরাধের জন্য দেওয়া হয়, যেমন ম্যাচ ফিক্সিং। সাময়িক নিষেধাজ্ঞা কিছু নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কার্যকর থাকে, যেমন ডোপিংয়ের ঘটনা। কন্ডিশনাল নিষেধাজ্ঞা খেলোয়াড়কে কিছু শর্তের অধীনে খেলার সুযোগ দেয়।
বিখ্যাত নিষেধাজ্ঞার উদাহরণসমূহ
বিখ্যাত নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে সালমান বাট, শেইন ওয়ার্ন এবং মোহাম্মদ অ্যামির নাম। সালমান বাট 2010 সালে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে 10 বছর নিষিদ্ধ হন। শেইন ওয়ার্ন ডোপিংয়ের কারণে একবার নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। মোহাম্মদ অ্যামির নিষেধাজ্ঞা ছিল 2010 সালে ম্যাচে ফিক্সিংয়ের কারণে, এবং তিনি 5 বছর নিষিদ্ধ হন। এ ধরনের উদাহরণগুলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য একটি সতর্কতার সঙ্কেত হিসেবে কাজ করে।
নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার প্রক্রিয়া
নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার প্রক্রিয়া সাধারণত নির্ভর করে আইসিসির দ্বারা নির্ধারিত শর্তাবলী এবং সময়ের ওপর। খেলোয়াড়রা আইসিসির সাথে যোগাযোগ করে পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারে। এর মধ্যে সংবাদ সম্মেলন, নিজেকে যুক্ত করার অভিযান এবং তদন্তের পরে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আবার খেলার সুযোগ পাওয়া অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মোহাম্মদ অ্যামির নিষেধাজ্ঞার পরে তিনি আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে আসেন 2016 সালে।
What is আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা হলো নিষেধাজ্ঞা যে কোনো খেলোয়াড়, কোচ, বা দলের বিরুদ্ধে যে কারণে তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার অনুমতি বাতিল করা হয়। এটি সাধারণত ম্যাচ ফিক্সিং, ডোপিং, এবং সাংগঠনিক নীতি লঙ্ঘনের জন্য কার্যকর হয়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ২০১৯ সালে আইসিসির নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন।
How is আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা imposed?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা সাধারণত আইসিসি (International Cricket Council) বা সংশ্লিষ্ট ক্রিকেট বোর্ড দ্বারা প্রয়োগ হয়। এর কার্যকর করার জন্য ঘটনার তদন্ত করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে প্রমাণ মেলা হয়। যেমন, যদি কোনো খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ উপস্থিত হয়, তাহলে আইসিসি একটি স্বাধীন কমিটি গঠন করে। কমিটি তদন্ত শেষে শাস্তি নির্ধারণ করে।
Where can we find information about আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে তথ্য পাওয়া যায় আইসিসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এবং ক্রিকইনফো, ক্রিকবাজ, ও মোট বিভিন্ন ক্রীড়া নিউজ পোর্টালে। এই সাইটগুলিতে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কিত খবর, গবেষণা এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে বিতর্কিত ঘটনা নিয়ে বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়।
When does আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা take effect?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা সাধারণত দ্রুত কার্যকর হয়। যখন একটি তদন্ত শেষ হয় এবং শাস্তি নির্ধারণ হয়, তখন তাৎক্ষণিকভাবে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২০১১ সালে ভারতের সহ-অধিনায়ক গৌতম গম্ভীরের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা তখনই কার্যকর হয় যখন অভিযোগ প্রমাণিত হয়।
Who can impose আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা?
আইসিসি (International Cricket Council) এবং বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ডগুলিই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের নিষেধাজ্ঞা বসাতে পারে। খেলোয়াড়ের লঙ্ঘনের প্রমাণ পাওয়া গেলে বিভাগীয় বা আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। উদাহরণ হিসেবে, শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ড ২০১৮ সালে কাসুন রাজিথাকে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য নিষিদ্ধ করে।